আগামী অর্থবছরে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দিচ্ছে সরকার। এটি নাগরিকদের তাদের আয়ের উৎস সম্পর্কে কোনো প্রশ্নের সম্মুখীন না হয়েই তাদের অঘোষিত সম্পদ যাচাই করতে দেয়।
প্রস্তাবিত বাজেটে বলা হয়েছে, জমি সংক্রান্ত প্রচলিত আইন যাই থাকুক, কোনো করদাতা ফ্ল্যাট, জমি ও নগদ অর্থসহ স্থাবর সম্পত্তির ওপর ১৫ শতাংশ কর দিলে কোনো কর্তৃপক্ষ কোনো প্রশ্ন তুলতে পারবে না।
অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী বলেছেন, ডাটা ভেরিফিকেশন পদ্ধতি চালু হওয়ায় বিভিন্ন কোম্পানির অঘোষিত আয় ও সম্পদ প্রকাশে আইনি জটিলতা তৈরি হয়েছে। তাছাড়া, রিটার্ন দাখিল করার ক্ষেত্রে করদাতাদের অজ্ঞতা সহ অনিবার্য পরিস্থিতিতে অর্জিত সম্পদ প্রকাশে ত্রুটি হতে পারে।
মন্ত্রী বলেন, এমতাবস্থায় অর্থনীতির মূল স্রোতে অর্থের প্রবাহ বৃদ্ধির লক্ষ্যে আয়কর আইনে কর প্রণোদনা সংক্রান্ত একটি ধারা যুক্ত করার প্রস্তাব করছি, যাতে করদাতারা তাদের আয়করের এই ত্রুটি সংশোধন করতে পারেন। রিটার্ন