ব্যাংকের মালিকানা জালিয়াতির আলোকে সোনার জেমন (এমডি) মোঃ তানভীর মাহমুদ ও স্ত্রিসমিন ইসলামের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায়ের প্রতিক্রিয়ায় হলমার্ক কেলি ডক্টরস অ্যান্টি করাপশন কমিশন (দুদক) হল প্লাসের উন্নয়নের বিষয়ে আলোচনা করেছে। একইসঙ্গে পাঁচ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এছাড়াও সোনালী ব্যাংকের কাঠামোর বিষয়ে হুমায়ুন কবিরসহ আদালতের বিভিন্ন রায়।
মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) বিশেষ জজ আদালত-১ এর বিচারক আবুল কাশেম এ রায় দেন।
তানভীর মাহমুদ, হলমার্কের তানভীর মাহমুদ ও মুসলিম জেস ইসলাম, তানভীর ভাইরমার্ক হলের জেনারেল ম্যানেজার স্ত্রী তুষার আহমেদ, অ্যান্ড্রয়েড ব্রাদার্স এম-এর টেরিম টেরিম হাসান, হাসান ম্যাক্স স্পিনিং মিলসের জাকরিজা মোদি, প্যারাগনের এমডি সাইফুল, এমডি সাইফুল আবদুল মালেক, আব্দুল মতিন ও তানভীর তানভীর। হাসান।
দোষী সাব্যস্ত আট আসামিতুল দুর সায়ের হেমায়পুর বাকি অংশের (ইপি) মোঃ সোনালী জামাল সরকার, সোনালী ব্যাংকের চেয়ারম্যান জয়েথ রহমান নেতা মেহেরুন্নেরি, মহাবস্তাপাক এমজিএম অফিসের প্রশাসনিক ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার জিএম অফিসার হুমায়া কবি ডেপুটি ম্যানেজমেন্ট (ডিএমডি) মো. ) সঠিক, জেলা প্রশাসক (ডিএম) সিএফআইজেড সদস্য এবং এম এজি মোঃ কামরুল হোসেন খান। এদের মধ্যে জামালের পাঁচজনের ১৭ বছরের কারাদণ্ড ও আদালতে সাজা হয়েছে।
এর আগে গত ১২ মার্চ বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো: আবুল কাশেম রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষের জবাবের জন্য ১৯ মার্চ দিন ধার্য করেন।
এর আগে গত ২৮ জানুয়ারি বিশেষ জজ আদালত-১-এর বিচারক মোঃ আবুল কাশেম রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্কের জবাবের জন্য ২৮ তারিখ দিন ধার্য করেন। আজ (২৮ তারিখ) কৌতুক রায়ের জবাবের শেষ তারিখ ছিল। এদিন দুজনের আইনজীবী মীর আহমেদ সালামতী দুই ম্যাজিস্ট্রেটের সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য রায় থেকে তুলে নেওয়ার আবেদন করেন। আদালত দুদকের আবেদন মঞ্জুর করেন। 4 মার্চ ধারণার পক্ষে সমর্থনকারী প্রমাণ পেতে। ৪ মার্চ (তৎকালীন সময়ে দুই মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুর রহমান ও কেশব রায় চৌধুরী আদালতে সাক্ষ্য দেন। এদিন তাদের সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য ১২ মার্চ উত্তর কোড ধার্য ছিল। ১২ মার্চ আজ উত্তরপত্রের জন্য দিন ধার্য ছিল। অভিযুক্ত রাষ্ট্র পক্ষ।
মুখের কথায়, নকল ম্যাক্স স্পিনিং সুতা রপ্তানিকারক বলছে ৫২৫ কোটি ৬২ লাখ টাকার সুতা, রপ্তানি হয় ৯২ হাজার ৮০০ টাকার সুতা। যার মধ্যে 16 কোটি টাকা জমা করা হয়েছিল যেহেতু পুরো বন্যা মার্কিন মালিকানাধীন বোগাস কোম্পানি অ্যাপ্রেন্টিসে স্থানান্তরিত হয়েছিল, পরে তানভীর হল এবং তার স্ত্রীর মালিকানাধীন। 2012, জালিয়াতি, আত্মসাতের ষড়যন্ত্র এবং তহবিল অপব্যবহার এবং চারটি অভিযোগে অক্টোনা অভিযুক্ত চারজনের বিরুদ্ধে পাল্টা অভিযোগ দায়ের করে দুদক। ২০১৬ সালের ২৭শে মার্চ মহানগর দায়সারা কামরুল হোসেন মোল্লার বিরুদ্ধে অভিযোগ করে তাকে বিশেষ আদালত-১ এ বদলির আদেশ দেন।