ফরিদপুরের সালথায় পল্টি মুরগির ফার্মকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে দফায় দফায় ফায়ারের কথা। ভালচুর করা হয়েছে বেশ বাড়িঘর ও দোকানপাট। দলের পার্টির দল ১০ জন সদস্য গুরুত্বপূর্ণদের মধ্যে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে রাখা হয়েছে।
শনিবার (২০ এপ্রিল) গত সপ্তাহে সোনাপুর জোটের সামনে এ হামলার প্রচার। খবর পেয়ে পুলিশ পুলিশ গিয়ে খুঁজে বের করে পরিবেশ নিয়ন্ত্রণে আনে।
স্থানীয় এলাকাবাসী ও জানান, গোলিয়া উত্তরপাড়া ইয়ার আলিপাওয়ার একটি পুলিশ একটি পল্টি মুরগির ফার্মের ঘর রয়েছে৷ শনিবার বিকেলে দরজার দরজা তিনি আরও একটি মুরগির ঘর নির্মাণ করতে চাইলে তার চাচাতো ভাই মো. ওমর আল বাধা দেয়। তবে তারা দুইজন চাচাতো ভাইটি গ্রাম্যদলের সামনে এগিয়ে যান। ওমর সোনাপুর অধিবেশনের আল আলী মো. খায়র দোয়ার বাবু মোল সমর্থক আর ইয়ার মত আলীগ আমার সোহেল রানা ফরহাদের সমর্থক।
পরে দুই দুইজনের কথা কাটাকা জেরে পার্টির পক্ষের লোক লাঠির, ঢাল, কাতারা, বল্লভ, রামদা, ছনদা, টেটা ইত্যাদি দেশীয় অস্ত্র নিয়ে গোলিয়ার মধ্যে গোলে লিপ্ত হয়। এ সময় সোহেল রানা ফরহাদের সমর্থকদের বাড়ি বাড়ি ও শিক্ষানবিস খেলাচুর করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
এ আমার হন দুই পক্ষের দল ১০ জন। সাধারণদের মধ্যে অবস্থানকে গুরুত্বপূর্ণ করা হয়েছে।
সালথা পুলিশভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ ফায়েজুর রহমান বলেন, খবর পুলিশ পুলিশ নির্বাচনে গিয়ে ১০ রাউন্ড শগানের খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে শান্তিতে আনে। এ-এ ১১টি পর্যালোচনা করা হয়েছে।