গত তিন এপ্রিল মাথাপিছু বৈদেশিক পাঠাও প্রায় ৫০ টাকা বলেছে বলে কেন্দ্র ফর পলিসিডিয়ালগ (সিডি)। সংস্থাটি বলেছে, তিন বছর আগে মানুষের মাথার কাছে পৌঁছানোর অনুমতি ছিল এক টাকার টাকা। এখন তা নিয়ে আসছেন শ্রীলঙ্কার মতো গ্রামও স্বল্পমেয়াদি গ্রাহক, ফলে বাংলাদেশও শ্রীলঙ্কার মতোই বিপজ্জনক পথ আছে৷
গত সপ্তাহে গুলশানের একটি হোটেলে ‘বাংলাদেশের বৈদেশিক পাঠাও ও পরিশোধের সক্ষমতা’ শীর্ষক সেমিনারে বক্তারা মুসলিম কথা বলেন৷ গবেষণা প্রতিষ্ঠান ও এশিয়া ফাউন্ডেশন পিডিপি পদ্ধতিতে এই সেমিনারের অনুমোদন করে।
সেমিনারে প্রধান ব্যবসায়ী ছিলেন ব্যবসায়ী অর্থনীতিবিষয়ক দেবষ্টা ড. মিউর রহমান। সিপিডির নির্মাণ ড. ফাহমিদা খাতুনের মালিকানা দেন সিপিডির অংশ ড. রেহমান সোবহান, সংস্থার সম্মানীয় ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভাট্টাচার্য; মূল প্রবন্ধ ঘোষণা করেন সম্মাননীয় ফেলো ড. মোস্তাফিজুর রহমান
সিপিডির অংশ ড. রেহমান সোবহান বলেছেন, আশির ভাগে অনেক আফ্রিকান ও লাতিন আমেরিকান দেশ স্বল্পমেয়াদি নিয়ে সমস্যায় পড়েছিল। ইতিহাসের বড় উদাহরণ শ্রীলঙ্কা। নাগরিকও স্বল্পমেয়াদি মালিক, শ্রীলঙ্কার মত বিপজ্জনক পথ আছে এদেশে।
তিনি বলেন, ‘বাংলার আমার বড় বড় বাধা এখন আমাদের দেশের শর্ত এবং সঠিক নির্দেশনা।
আমরা যদি আশির দিকে ওপেকের সময় আমার জবাবের দিকে তাকই, সেখানে পরিস্থিতি ছিল। একটি, লাতিন আমেরিকায় খুব বেশি বোঝা নিয়ে বিপদ পড়ুন। তারা বিপদে পড়েছিল স্প্লমেয়াদিতে, স্বয়ং তাদের খুব সস্তায় দেওয়া হয়েছিল। ফলে তারা এক সময় যোগাযোগ করে পড়েছিল। একই ঘটনা শ্রীলঙ্কার আমার বন্ধুর।
শ্রীলঙ্কার অনেক অনেক স্বল্পমেয়াদি। শ্রীলঙ্কার একই সময়ে অনেক আফ্রিকান দেশও একই সমস্যা হয়েছে।’
ড. রেহমান সোবহান বলেন, ‘একইভাবে বাংলাদেশও স্বল্পমেয়াদি আমাকে নিয়ে রিপোর্টের পথেই আছে। এটা মনে করার মতো, এ ধরনের চিঠি এখন মনে রাখবেন। কারণ আমাদের প্রতি সপ্তাহে অনেক দেশের চেয়ে ভালো
মূল সম্পর্কে ড. মোস্তাজুর রহমান বলেন, ‘কয়েক বছর আগে আমাদের দেশ পর্যন্ত বিদেশি পাঠাও সহযোগে ছিল। আমরা এখন কোন ধরনের সতর্কতা না করি, তাহলে বড় সমস্যা হতে পারে। তবে সরকার যে সতর্ক করেছে তা আইএমএফের কাছে ৪.৭ বিলিয়নের জন্য জানা যাচ্ছে।’
প্রজ্ঞাপনের সময় তিনি বলেন, ‘বিদেশি সমস্যা শুধু সমস্যা না, ১৯৮০ এর দিকে আমেরিকার দেশগুলোকে বিদেশ নিতে আমাকে এক ধরনের বড় সমস্যা পড়ে। প্রশ্ন পাঠাও দেউলিয়া হয়ে পড়া গ্রিস বড় উদাহরণ। এছাড়াও শ্রীলঙ্কা ও ঘানার মতো দেশের উদাহরণ তো আছেই।
আন্তর্জাতিকভাবে এ প্রভাব পড়ার বৈশ্বিক বিষয়গুলো—কভিড-১৯, রাশিয়া-উক্রেন যুদ্ধের নেতিবাচক প্রভাব, বিশ্বে মালামাল ও সেবার চাহিদা বাড়াতে। দেশীয় অভ্যন্তরীণ কারণ—ঋণ দৃশ্যন্তরী অনেক, অনেক দেশ অদূরে বুঝতে পারি। আপনার ক্ষেত্রে কঠিন শর্তে নিতে নেওয়া হয়েছে, ওঠানামাও অনেক দেশ হয়েছে। একমাত্র কারণ অভ্যন্তরীণ’।
গবেষণা প্রবন্ধ বলা হয়, জাতিসংঘের গ্লোবাল ক্রাইসিস রেস প্লেস বলেছে, উন্নয়ন দেশগুলোকে উন্নত দেশের অনেক দ্রুত ও বেশি বিদেশি সমর্থক। অনেক উন্নয়নশীল দেশের কারণে তাবেগের কারণ হয়েছে। আমার চাপে আছে, সমস্যা খেলাপি হয়েছে।
উন্নয়নশীল দেশের উন্নতি লাভ ২০১০ সালে বছরে ডির শতাংশ ৩৫ শতাংশ ছিল, ২০২১ সালে তা যথার্থ হয়েছে ৬০ শতাংশ। এর মধ্যে একই দেশ বিদেশী মাইল ১৯ শতাংশ থেকে ২৯ শতাংশ হয়েছে। মধ্যে বিদেশি পাঠাও ব্যক্তি খাতার পাঠাও একইভাবে রয়েছে। একই সময়ে ব্যক্তি খাতের টাকা ৪৭ শতাংশ উল্লেখ থেকে ৬২ শতাংশ উল্লেখ করা হয়েছে এই অর্থনীতিবিদ।
বিশ্বব্যাংকের গবেষণার একটি অংশ ধরে ড. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, নিম্ন আয়ের দেশ বিদেশি সুবিধার অবস্থানে রয়েছে ১০৯ শতাংশ, যেটি দেশটির জিডিপির ৩৩ শতাংশ। পাবলিক অ্যান্ড্রয়েড পাবলিকলি গ্যারান্ট (পিপিজি) পাসওয়ার্ড হয়েছে ৪৪৩.৫ বিলিয়ন ডলারের বেশি।
এমএমএফের সতর্কবাণী উল্লেখ করে বলেন, আইএমএফের দেশ তাকে সতর্ক করে একটি রিপোর্ট করেছে। আমরা কি বিপদের দিকে এগোচ্ছি?
তাঁর কাছে, বিধাতা সুবিধা ও পরিশোধের ব্যবস্থাবাধকতা মালিক, যা সরকারকে অপরাপর রাজস্ব আপনার মধ্যে আপনাকে পরিশোধের জন্য ক্রমাগত নতুন নিতে বাধ্য করছে।
তিনি বলেন, ‘প্রকক্ষে আমরা পাকলিক ও পাবলিক গ্যারান্টিযুক্ত দায়বদ্ধতার একটি বড় অংশ পরিশোধের জন্য পাঠাতে চাই। তাই দ্রুত অভ্যন্তরীণ সংগ্রহ বাড়ানো ছাড়া কোনো বিকল্প নেই।
সিপিডিপ্লে, প্রস্তাব বছরের বৈদেশিক পাঠান এবং বোঝাই পরিশোধের সীমাবদ্ধতা হারছে। ২০২৩ জুনে বিএনপি নেতাও বিদেশি ছিল ৯৯ বিলিয়ন গ্রুপ, একই বছর সেপ্টেম্বরে ১০০ বিলিয়ন শেয়ার করেছে।
কোড সিপিডি, আমাকে পোর্টফলিওর গঠন দ্রুত পরিবর্তন করা হচ্ছে। রিয়াতি পাঠাতে অনুপ্রবেশ কমছে, রেয়তি ও বাজার সংখ্যার অংশের অংশ। সুবিধার শর্তাবলিও আরো কঠোর হচ্ছে।
বিশেষ করে জিডিপি, রাজস্ব আয়, রপ্তানি, রেমিট ওন্সদেশিকের বিনিময়ে রিজার্ভের সাথে বৈদেশিক মুদ্রার মালিক ও পরিশোধের দায়বদ্ধতা দ্রুত বৃদ্ধি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন অধ্যাপক মোফিজুর রহমান।
এই অর্থনীতিবিদ বলেন, ‘এর সঙ্গে তাদের মালিকানা সক্ষমতা ও পরিশোধের সক্ষমতা উদ্বুদ্ধ করেছে। তিনি আরো বলেন, অভ্যন্তরীণ ব্যবস্থার একটি বর্ধমান অংশ দেশি ও বিদেশি সুবিধার মূল ও সুদ পরিশোধে ব্যবহার করা হচ্ছে।
মেগাপ্রকল্প একটি ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের অর্থ পাচারের সম্পর্ক আছে বলে মনে করেন আপনি সিডির সম্মানীয় ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য তিনি বলেন, বড় আকারের অনেক প্রকল্পই উচ্চতর মূল্যায়ন করে ব্যয় করা হয়েছে। আবার কর্মসূচির উল্লেখ করা হয়েছে।
ড. দেবপ্রিয় বলেন, অন্যান্য দেশের জনগণের প্রাথমিক সঞ্চয়ের মাধ্যমে পুঁজি ব্লক উঠা ডিজিটাল ব্যাংকের টাকা ফেরত না দিয়ে অব্যবস্থাপনার মাধ্যমে শেয়ারবাজার থেকে জনসাধারণ করা টাকাটা লু বাই পুঁজি সমর্থন। বিরোধিতা করে নেওয়ার প্রকল্পের মাধ্যমে ব্যক্তি পুঁজি খাতে পাওনা। এটা, বিদ্যুৎই সহ বিভিন্ন খাবারের প্রযোজ্য।
তিনি বলেন, পুঁজি সঞ্চয়কারী অলিগার্ক হয়েছে। এর ফলে ভোটাররা যে আশায় এই প্রকল্পগুলো নিয়েছিলেন, আশায় সুফল পাওয়া যাচ্ছে।
দেশি-দেশি ইমরান থেকে দায়বদ্ধতা বৃদ্ধির প্রবণতা ধরে তিনি বলেন, বর্তমানে মাথাপিছু বিদেশি তিন হাজার কোটি টাকা। আর অভ্যন্তরীণ বিনিময়ের লক্ষ্যমাত্রা দাঁড়ায় আট হাজার টাকার বিনিময়ে। ক্ষমতার এতটা পরে মাথাপিছু আমাকে এক টাকার বিনিময়ে পাওয়ার পর তিন সরকারই ঘোষণাগুণ হয়ে গেছে।
কভিড, রাশিয়ান-ইউক্রেন যুদ্ধ মধ্যপ্রাচ্যস্থ অরতার কারণে ভুল বলেছে এবং আমার পক্ষে দাবি করা কারণ ভিন্ন মনে করে এই অর্থনীতি। তিনি বলেন, ২০১৮-১৯ তারিখে তিনি দেখেন রাজস্ব ২৬ শতাংশ পরিশোধে জোর দেন। এই ব্যক্তিগত এখন ৩৪ শতাংশ হার, যেখানে অভ্যন্তরীণ অর্থ পাওয়া যাচ্ছে ২৮ শতাংশ আর বিদেশী মাসে ৫ শতাংশ।
বিদেশি আমাকে উদ্বুদ্ধ করবে বলে কিছু নেই বলে দাবি করার জন্য, বিশ্বব্যাংক আইএমএফ, ক্রেডিট রেটিং সংস্থা বা আইএমএফ, ক্রেডিট রেটিং সংস্থা মোডি অ্যান্ড অ্যান্ড পুওরস অ্যাকাউন্ট ক্রেডিং কমিয়েছে বলে দাবি করেন ড. দেবপ্রিয়। সামষ্টিক অর্থনীতির অস্থিরতাসহ বিভিন্ন ধরনের নেতিবাচক ফলাফলের মধ্যেও বিপুল পরিকল্পে তিনি বলেন, মেগাপ্রক চেষ্টা করতে সুফল দিতে পারে না বলে তিনি মন্তব্য করেন, বিনিয়োগ না বালে প্রকল্পের ফলাফল পাওয়া যাবে না।
একজন ব্যক্তি জিডিপির ২৩.৪ থেকে ২৩. শতাংশে ইন্সটিটিউটে আছে খাতের এক আসনেরও বেশি সময় ধরে। গত গত উত্তরের মূল্য কেন প্রতিফলিত হয়নি? এফ কেন জিডিপির ১ শতাংশে ইন্সটিটি আছে? প্রশ্ন ড. দেবপ্রধান, ২০২৩ ব্যক্তিগতভাবে বিনিয়োগ জিডিপি অনুপাতে ব্যক্তি হিসাবে খারিয়েছেন। এ ছাড়া শিক্ষা, প্রশিক্ষণ বা কর্মে নেই এমন মানুষের হার হয়েছে, বেকার বাড়াও নিরাপত্তাহীন পরিবারের সংখ্যাও বেড়েছে। ২৫ শতাংশের বেশি মানুষ প্রয়োজনে পাঠাতে পারে।
বড় প্রকল্পের অর্থ করতে গিয়ে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতের ক্ষতি হয়েছে মন্তব্য করে ড. দেবপ্রীতি বলেন, শিক্ষায় গত ১৫ বছর কোনো জিডিপির ২ শতাংশ বেশি এবং স্বাস্থ্য ১ শতাংশ বেশি বরাদ্দ করা হয়নি। শিক্ষা ও স্বাস্থ্য অবহেলার প্রতি প্রতিফলন এসভিআরএস রিপোর্ট করলে তিনি জানান। এই ধরনের সমস্যা সমাধানে স্থায়ী প্রতিনিধি দল কাজ করছে বলে মন্তব্য করছে এই অর্থনীতিবিদ।
তিনি বলেন, স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার জন্য তিন মাস পর আর্থিক পরিস্থিতি নিয়ে চিন্তাভাবনা বিবৃতি দেওয়ার কথা বলা উচিত নয়। এ ছাড়া অর্থনৈতিক বিষয় নিয়ে কেবিনেটের সাব কমিটি গঠনে পরিণত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন।
I don’t think the title of your article matches the content lol. Just kidding, mainly because I had some doubts after reading the article.