মূলত মামলার সব আসামিকে একসঙ্গে পরামর্শ দিতেই এ উদ্যোগ নেওয়া হয়। তা ছাড়া প্রেম শুধু যৌবনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়; বরং ভালোবাসা হতে পারে পিতা-মাতা, স্বামী-স্ত্রী, ভাইবোন, সন্তান এমনকি বন্ধু-বান্ধবের জন্যও। সেটা বুঝতেই ব্যতিক্রমী এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মকবুল হোসেন বলেন, আজ আদালতের দৃশ্য সম্পূর্ণ ভিন্ন। ট্রাইব্যুনাল আজ প্রেমের অপরাধের পাশাপাশি বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণের মামলাগুলো নিয়েছে। বিচারক সংশ্লিষ্টদের পড়ালেখার পাশাপাশি ধর্মীয় মূল্যবোধ ও বড়দের নির্দেশ মানতে পরামর্শ দেন। তবে আজ শুনানি শেষে আদালত কোনো মামলার চূড়ান্ত রায় দেননি। সকল মামলার জন্য পৃথক শুনানির তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে।
নওগাঁ জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট রফিকুল ইসলাম বাচ্চু বলেন, মামলাগুলো বিভিন্ন দিনে শুনানি হলে বিচারক সবাইকে একসঙ্গে সব পরামর্শ দিতে পারতেন না। তাই একই দিনে সব মামলার শুনানির দিন ধার্য করে ব্যতিক্রমী এই উদ্যোগ নেওয়া হয়।